স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, পরিত্যক্ত প্লাস্টিক সামগ্রী, পলিথিন, আবাসিক ও মেডিকেল বর্জ্যসহ এসব আবর্জনা এখানে ফেলতে বাধা দিলে পরিচ্ছন্নতা কর্মীরা দেয় নানা হুমকি। একটি বর্জ্য পরিশোধনাগার থাকার পরেও এমন অপরিকল্পিত বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় ক্ষুব্ধ এলাকার মানুষ। দ্রুত সময়ের মধ্যে এসব বর্জ্য অপসারণ করে নদী ও এলাকার পরিবেশ দূষণমুক্ত করা উচিত।
শেরপুরে আবর্জনা ফেলা হচ্ছে নদীর পাড়ে, বাড়ছে স্বাস্থ্যঝুঁকি
শেরপুরে কোটি কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত স্যানিটারি ল্যান্ডফিল থাকার পরও শহরের সব ময়লা-আবর্জনা ফেলা হচ্ছে মীরগঞ্জের মৃগী নদীর পাড়ে। এতে নদী দূষণের পাশাপাশি স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে রয়েছেন ওই এলাকার হাজারও মানুষ। নির্দিষ্ট জায়গা থাকলেও অপরিকল্পিতভাবে নদীর পাড়ে ময়লা-আবর্জনা ফেলায় জীবন দুর্বিসহ হয়ে উঠেছে স্থানীয়দের। তবে বর্জ্য ব্যবস্থায় নতুন প্রকল্প গ্রহণ করার আশ্বাস দিয়েছেন পৌর প্রশাসক।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, পরিত্যক্ত প্লাস্টিক সামগ্রী, পলিথিন, আবাসিক ও মেডিকেল বর্জ্যসহ এসব আবর্জনা এখানে ফেলতে বাধা দিলে পরিচ্ছন্নতা কর্মীরা দেয় নানা হুমকি। একটি বর্জ্য পরিশোধনাগার থাকার পরেও এমন অপরিকল্পিত বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় ক্ষুব্ধ এলাকার মানুষ। দ্রুত সময়ের মধ্যে এসব বর্জ্য অপসারণ করে নদী ও এলাকার পরিবেশ দূষণমুক্ত করা উচিত।
শেরপুর পৌরসভার সমাজ উন্নয়ন কর্মকর্তা মুহাম্মদ শরিফ উদ্দিন বলেন, ‘এখানে ৯০ ভাগ অপচনশীল আবর্জনা প্রক্রিয়াজাত করা না গেলে ময়লা আবর্জনার সমস্যা সমাধান সম্ভব নয়। এ সমস্যা সমাধানে সরকারের অর্থনৈতিক সহযোগিতা প্রয়োজন। বর্জ্য থেকে জ্বালানি তেল উৎপাদনের প্রকল্পটি বৃহৎ আকারে করতে পারলে এসব আবর্জনাকে সম্পদের পরিণত করা সম্ভব।’
সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ এড়াতে বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় নতুন প্রকল্প হাতে নেওয়ার আশ্বাস দিলেন শেরপুর পৌর প্রশাসক আরিফা সিদ্দিকা।
মন্তব্য