বিশ্বমানের বন্দরের সক্ষমতা অর্জন করেছে মোংলা বন্দর- রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ মুসা

সর্বমোট পঠিত : 113 বার
জুম ইন জুম আউট পরে পড়ুন প্রিন্ট

মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ মুসা বলেছেন, বিশ্বমানের সমুদ্র বন্দর হিসেবে সক্ষমতা অর্জন করেছে মোংলা বন্দর। প্রতিবছর এ বন্দরে বিদেশী জাহাজের আগমন বাড়ছে। আমদানি রপ্তানী বাণিজ্যে নতুন দিগন্তের সূচনা হয়েছে।


মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ মুসা বলেছেন, বিশ্বমানের সমুদ্র বন্দর হিসেবে সক্ষমতা অর্জন করেছে মোংলা বন্দর। প্রতিবছর এ বন্দরে বিদেশী জাহাজের আগমন বাড়ছে। আমদানি রপ্তানী বাণিজ্যে নতুন দিগন্তের সূচনা হয়েছে।

এক সময়ের লোকসানি বন্দরটি বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঐকান্তিক দূরদর্শিতায় অচিরেই বন্দর শিপিং হাব এ পরিনত হবে।

১ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার সকাল ১১ টায় বন্দরের ৭২ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন।

বন্দরের পরিচালক (প্রশাসন) মো. শাহীনুর আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন বন্দরের সদস্য (হারবার ও মেরিন) কমডোর আব্দুল ওয়াদুদ তরফদার, সচিব (বোর্ড ও জনসংযোগ) কালাচাঁদ সিংহ। অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন সাইফ পাওয়ারটেক আব্দুল্লাহ সাইফ, শিপিং এজেন্ট এসোসিয়েশন সভাপতি ক্যাপ্টেন রফিকুল ইসলাম, চায়না সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড কনষ্ট্রাকশন কর্পোরেশনের বাংলাদেশ প্রতিনিধি, মোংলা পৌরসভার মেয়র বীরমুক্তিযোদ্ধা শেখ আব্দুর রহমান, সাবেক সিবিএ সভাপতি সাইজউদ্দিন মিঞা, শ্রমিক নেতা ওমর ফারুক সেন্টু, সিবিএ সাধারন সম্পাদক খুরশীদ আলম পল্টু।
এর আগে বন্দর দিবস উপলক্ষে বন্দর ভবনসহ মোংলা ও খুলনাস্থ বন্দর এলাকায় আলোসজ্জা করা হয়। সকাল সাড়ে ৯ টায় কবুতর ও বেলুন উড়িয়ে বন্দরের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর শুভ উদ্বোধন করেন বন্দরের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ মুসা। 

পরে কেক কেটে বন্দর দিবসের শুভ উদযাপন শুরু করেন তিনি। শুরুতেই বন্দরের উপর নির্মিত উন্নয়ন মূলক ডকুমেন্টরী প্রদর্শণ করা হয়।

বন্দরের সেরা কৃতিত্বপূর্ণ কাজের স্বীকুতিসরুপ বন্দরের কয়েকজন কর্মকর্তা- কর্মচারিকে ক্রেষ্ট ও সম্মাননা প্রদান করা হয়। এছাড়াও বিভিন্ন ক্যাটাগরীতে বন্দর ব্যবহারকারী ও সম্মানিত অতিথিদের মধ্যে কয়েকজনকে সম্মাননা ক্রেষ্ট প্রদান করা হয়।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ মুসা আরো বলেন, বন্দরে ইনারবার ড্রেজিংয়ের কাজ চলছে।

ড্রেজিং সম্পন্ন হলে বন্দরের জেটিতে ১০ মিটার গভীরতা জাহাজ ভিড়তে পারবে। এতে বন্দরের অপারেশনাল কার্যক্রম দ্রুতগতিতে বৃদ্ধি পাবে। এ বন্দরের উন্নয়নে সবাইকে যার যার অবস্থান থেকে কাজ করতে হবে।

মন্তব্য

আরও দেখুন

নতুন যুগ টিভি