বগুড়া শাহজাহানপুরে নূর আলম হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেপ্তার ও শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন

সর্বমোট পঠিত : 23 বার
জুম ইন জুম আউট পরে পড়ুন প্রিন্ট

মানববন্ধনের বক্তারা বলেন, পূর্ব শত্রুতা জের ধরে  গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর রাত ৮ টার দিকে আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুল বাছেদ ও যুবলীগ নেতা সাবেক ইউপি সদস্য শহিদুল ইসলাম এর নেতৃত্বে ২০ থেকে ৩০ জন সন্ত্রাসী নুর আলমকে দেশমা গ্রাম থেকে ধাওয়া দিয়ে জামাঠা গ্রামে নিয়ে এসে কুপিয়ে হত্যা করে। তাকে হত্যা করার প্রায় ২০ দিন পেরিয়ে গেলেও এ মামলায় এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করেনি পুলিশ। উপরন্তু এই মামলাটিকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার উদ্দেশ্যে তারা কিছু এলাকার মহিলাদের কে ভাড়া করে এনে মানববন্ধন করে এবং এর দায় নুর আলমের আত্মীয়-স্বজনের উপর দেওয়ার চেষ্টা করছে। তারা অবিলম্বে এই হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত  সকল সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় এনে সুষ্ঠু বিচারের দাবি জানান। 


বগুড়া শাজাহানপুর উপজেলার খরনা ইউনিয়নের বাসিন্দা নুর আলমকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছে এলাকাবাসী। পাশাপাশি হত্যা মামলাকে যে কুচক্রী মহল ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার চেষ্টা করে যাচ্ছে এলাকাবাসী তার তীব্র প্রতিবাদ জানায়।
 
সোমবার সকালে খরনার কুন্দ দেশমা গ্রামে এই মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়। মানববন্ধনে অংশগ্রহণ করে বক্তব্য রাখেন নুর আলমের বাবা তোফাজ্জল হোসেন, মা নাসিমা বেগম, বোন মুসলিমা বেগম এবং তার স্ত্রী সুমি খাতুন, তাজুল, মিজানুর রহমান ও জিয়াদুল ইসলাম জিহাদ। 

মানববন্ধনের বক্তারা বলেন, পূর্ব শত্রুতা জের ধরে  গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর রাত ৮ টার দিকে আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুল বাছেদ ও যুবলীগ নেতা সাবেক ইউপি সদস্য শহিদুল ইসলাম এর নেতৃত্বে ২০ থেকে ৩০ জন সন্ত্রাসী নুর আলমকে দেশমা গ্রাম থেকে ধাওয়া দিয়ে জামাঠা গ্রামে নিয়ে এসে কুপিয়ে হত্যা করে। তাকে হত্যা করার প্রায় ২০ দিন পেরিয়ে গেলেও এ মামলায় এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করেনি পুলিশ। উপরন্তু এই মামলাটিকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার উদ্দেশ্যে তারা কিছু এলাকার মহিলাদের কে ভাড়া করে এনে মানববন্ধন করে এবং এর দায় নুর আলমের আত্মীয়-স্বজনের উপর দেওয়ার চেষ্টা করছে। তারা অবিলম্বে এই হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত  সকল সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় এনে সুষ্ঠু বিচারের দাবি জানান। 
কর্মসূচিতে আরো উপস্থিত ছিলেন সিরাতুন, সীমা, তাইজুল ইসলাম, সামাদ, ভোলা, আব্দুল মান্নান, শফিকুল ইসলাম প্রমুখ। 

এদিকে সোমবার অনুষ্ঠিত মানব-বন্ধনে অংশগ্রহণকারী গ্রামবাসীরা বাড়িতে ফেরার সময় রাস্তায় তাদের উপর দুর্বৃত্তরা হামলা করে। এ ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন বলে তাদের আত্মীয়-স্বজন নিশ্চিত করেছেন।

মন্তব্য

আরও দেখুন

নতুন যুগ টিভি