ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন হওয়া উচিত- ডাঃ প্রিয়াঙ্কা

সর্বমোট পঠিত : 85 বার
জুম ইন জুম আউট পরে পড়ুন প্রিন্ট

শেরপুর-১ আসনের সাবেক ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী ও শেরপুর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ডাঃ সানসিলা জেবরিন প্রিয়াঙ্কা বলেছেন, আওয়ামী লীগের অত্যাচারে, মামলা হামলায় আমরা কারোর সাথে কথা পর্যন্ত বলতে পারতামনা। কারো সাথে কথা বললেই তার বিরুদ্ধে হামলা মামলা দেয়া হতো। ডিসেম্বর মাসের নির্বাচনের দাবি শুধু বিএনপির একক দাবি নয়, দেশের ৯০ শতাংশের বেশি রাজনৈতিক দল ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন চায়।' আজ ১০ জুন মঙ্গলবার বিকেলে সদর উপজেলার চরপক্ষীমারি ইউনিয়নের বিএনপির ৩১দফা বাস্তবায়নে পথসভায় এ কথা বলেন তিনি। চরশেরপুর ইউনিয়ন ছাড়াও এর আগে তিনি বলায়েচর ইউনিয়ন, চরমোচারিয়া ইউনিয়ন ও লসমনপুর ইউনিয়নে গণসংযোগ ও পথসভা করেন। 

শেরপুর-১ আসনের সাবেক ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী ও শেরপুর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ডাঃ সানসিলা জেবরিন প্রিয়াঙ্কা বলেছেন, ‘ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন হওয়া উচিত। এটাই বিএনপির অবস্থান। বিগত চারটি নির্বাচনে জনগন তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেনি। নির্বাচনের নামে তামাসা করেছে আওয়ামী লীগ। দিনের ভোট রাতে নিয়েছে। আমি শেরপুর-১ সদর আসনে ২০১৮ নির্বাচন করেছিলাম। আমার বিজয় নিশ্চিত জেনে রাতে নৌকায় সীলদিয়ে বাক্সভরে রাখে। মাত্র এক ঘন্টার ভোটে আমি ত্রিশ হাজার ভোট পেয়েছিলাম। 

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের অত্যাচারে, মামলা হামলায় আমরা কারোর সাথে কথা পর্যন্ত বলতে পারতামনা। কারো সাথে কথা বললেই তার বিরুদ্ধে হামলা মামলা দেয়া হতো। ডিসেম্বর মাসের নির্বাচনের দাবি শুধু বিএনপির একক দাবি নয়, দেশের ৯০ শতাংশের বেশি রাজনৈতিক দল ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন চায়।' আজ ১০ জুন মঙ্গলবার বিকেলে সদর উপজেলার চরপক্ষীমারি ইউনিয়নের বিএনপির ৩১দফা বাস্তবায়নে পথসভায় এ কথা বলেন তিনি। চরশেরপুর ইউনিয়ন ছাড়াও এর আগে তিনি বলায়েচর ইউনিয়ন, চরমোচারিয়া ইউনিয়ন ও লসমনপুর ইউনিয়নে গণসংযোগ ও পথসভা করেন। 

পথসভায় তিনি আরও বলেন, 'নির্বাচন পেছানোর যৌক্তিকতা নেই। ডিসেম্বরের পর রমজান মাস শুরু হবে, যেটি সংযম ও ধর্মীয় অনুভূতির মাস। এরপর শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা, আবহাওয়ার প্রতিকূলতা এবং ঘূর্ণিঝড়ের সময় চলে আসবে। তাই নির্বাচন পেছানোর কোনো যৌক্তিকতা নেই।’ এছাড়াও তিনি আরো বলেন, 'গত ১৫ বছরে বিএনপির নেতাকর্মীরা সবচেয়ে বেশি নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। কেউ মাঠে, কেউ ধানখেতে রাত কাটিয়েছেন। এত ত্যাগ-তিতিক্ষার পর দল আরো শক্তিশালী হয়েছে। এই ত্যাগই দলের সবচেয়ে বড় শক্তি।’ তিনি বলেন, শেরপুরে উন্নয়নের জন্য কোন গ্রুপিং চাইনা। আমরা ঐক্যবদ্ধ থেকে কাজ করবো।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, জেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক আলহাজ্ব হযরত আলী, যুগ্ম আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক মামুনুর রশীদ, জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাইম হাসান উজ্জ্বল, সদর থানা যুবদলের আহ্বায়ক পারভেজ আহাম্মেদ, শহর যুবদলের আহ্বায়ক জাহিদুল ইসলামসহ আরও অনেকেই।

মন্তব্য

আরও দেখুন

নতুন যুগ টিভি