এ ব্যাপারে শেরপুরের পুলিশ সুপার মো. আকরামুল হোসেন পিপিএম জানায়, বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।আন্দোলনকারীদের হামলায় আমাদের কয়েকজন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে দুইজনের অবস্থা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। থানায় নিয়মিত মামলার প্রক্রিয়া চলছে।
শেরপুরে ত্রিমুখী সংঘর্ষ : পুলিশসহ আহত-৫০
শেরপুরে কোটা আন্দোলনকারী ও ছাত্রলীগ, যুবলীগ এবং স্বেচ্ছাসেবক লীগ পুলিশের মধ্যে ত্রিমুখী সংঘর্ষ, ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ায় পুলিশসহ অন্তত ৫০জন আহত হয়েছে। এসময় পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিশ মুহুর্মুহু গুলি, সাউন্ড গ্রেনেট ও কাদানে গ্যাস নিক্ষেপ করে।
এতে আরো বিক্ষোব্ধ হয়ে ওঠে কোঠা বিরোধীরা। তারা পুলিশ ও ছাত্রলীগের কর্মীদের ওপর ইটপাটকেল ছুঁড়তে থাকে। একপর্যায়ে ছাত্রলীগ ও পুলিশ পিছু হটে গেলে পুরো শহর কোটা বিরোধীদের দখলে চলে আসে। এসময় পুলিশের তিনটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর ও নিউ মার্কেট মোড়ে টায়ারে আগুন ধরিয়ে বিক্ষোভ করে। পরে পুলিশ আবারও ফাকাগুলি ও টিয়ারগ্যাস নিক্ষেপ করে কোটা বিরোধীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়।
এসময় শফিকুল ইসলাম নামে পুলিশের এক নায়েক গুরুতর আহত হন। তিনি সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করার সময় হঠাৎ তার হাতেই তা বিস্ফোরণ হয়। পরবর্তীতে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ঢাকায় পাঠানো হয়।
সারাদেশে কোটা আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা ও হতাহতের ঘটনার প্রতিবাদে আজ তিনটার সময় প্রতিবাদ ও বিক্ষোভের ডাক দেয় কোট বিরোধীরা। এতে বাধা দিলে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে।
এ ব্যাপারে শেরপুরের পুলিশ সুপার মো. আকরামুল হোসেন পিপিএম জানায়, বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।আন্দোলনকারীদের হামলায় আমাদের কয়েকজন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে দুইজনের অবস্থা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। থানায় নিয়মিত মামলার প্রক্রিয়া চলছে।
মন্তব্য