সুন্দরবনের জীববৈচিত্র রক্ষায় প্লাস্টিক দুষণরোধে মানববন্ধন

সর্বমোট পঠিত : 28 বার
জুম ইন জুম আউট পরে পড়ুন প্রিন্ট

সভাপতির বক্তব্যে পরিবেশযোদ্ধা পশুর রিভার ওয়াটারকিপার মোঃ নূর আলম শেখ বলেন, সুন্দরবন সংলগ্ন পশুর, রুপসা ও মোংলা নদীর ১৭ প্রজাতির মাছের দেহে মাইক্রো প্লাস্টিকে কণা পাওয়া গেছে। এসব মাছ খেলে মানুষ ক্যান্সারে আক্রান্ত হতে পারে। 


বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবন ও তৎসংলগ্ন নদ-নদীতে প্লাস্টিক দূষণ বন্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নিন। সুন্দরবন  এলাকার নদ-নদীর মাছের দেহে মাইক্রো প্লাস্টিকের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে। এসব মানবদেহের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। সুন্দরবনের জীববৈচিত্র, জলজপ্রাণী ও বাস্তুতন্ত্র রক্ষায় প্লাস্টিক দূষণ বন্ধ করুন। কেবলমাত্র সুন্দরবন নয় সমগ্র উপকূল অঞ্চলে একবার ব্যবহার্য্য প্লাস্টিক নিষিদ্ধ করতে হবে। ২২ এপ্রিল সোমবার সকালে মোংলায় উপজেলা পরিষদ চত্বরে বিশ্ব ধরিত্রী দিবস উপলক্ষে ধরিত্রী রক্ষায় (ধরা), ওয়াটারকিপার্স বাংলাদেশ ও পশুর রিভার ওয়াটারকিপার আয়োজিত মানববন্ধনে বক্তারা এসব কথা বলেন।

সোমবার সকাল সাড়ে ৯টায় অনুষ্ঠিত মানববন্ধন চলাকালে সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন, পশুর রিভার ওয়াটারকিপার মোঃ নূর আলম শেখ। এসময়ে বক্তব্য রাখেন, ধরিত্রী রক্ষায় আমরা (ধরা) এর নেতা গীতিকার মোল্লা আল মামুন, পশুর রিভার ওয়াটারকিপার ভলান্টিয়ার নাজমুল হক, ওয়াটারকিপার্স বাংলাদেশ’র কমলা সরকার, হাছিব সরদার, পশুর রিভার ওয়াটারকিপার ভলান্টিয়ার আব্দুর রশিদ হাওলাদার, শেখ রাসেল প্রমূখ। 


​​​​​​​

সভাপতির বক্তব্যে পরিবেশযোদ্ধা পশুর রিভার ওয়াটারকিপার মোঃ নূর আলম শেখ বলেন, সুন্দরবন সংলগ্ন পশুর, রুপসা ও মোংলা নদীর ১৭ প্রজাতির মাছের দেহে মাইক্রো প্লাস্টিকে কণা পাওয়া গেছে। এসব মাছ খেলে মানুষ ক্যান্সারে আক্রান্ত হতে পারে। 

সুন্দরবনের ভেতরে যত্রতত্র প্লাস্টিক পড়ে থাকতে দেখা যায়। সমগ্র উপকূল এলাকায় একবার ব্যবহার্য্য প্লাস্টিক পণ্যে সয়লাব হয়ে গেছে। প্লাস্টিক দূষণ রোধ করতে না পারলে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হবে। মানববন্ধনে শতাধিক মানুষ অংশগ্রহণ করেন।

মন্তব্য

আরও দেখুন

নতুন যুগ টিভি