গাইবান্ধায় ভূয়ামুক্তিযোদ্ধা বানানোর প্রতিবাদে বীরমুক্তিযোদ্ধাদের মানববন্ধন

সর্বমোট পঠিত : 75 বার
জুম ইন জুম আউট পরে পড়ুন প্রিন্ট

স্বাধীনতার ৫২ বছর পর দেশে এখনো মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই চলে আর সেই যাচাই বাছাই এ অমুক্তিযোদ্ধাও তালিকাভুক্ত হয়। এমন একটি অভিযোগ উঠেছে গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জে। এ উপজেলায় ২৫ অমুক্তিযোদ্ধা কে মুক্তিযোদ্ধা বানানোর প্রতিবাদে স্থানীয় বীরমুক্তিযোদ্ধা ও বীরমুক্তিযোদ্ধার সন্তানগণের অংশ গ্রহনে এক মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।


স্বাধীনতার ৫২ বছর পর দেশে এখনো মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই চলে আর সেই যাচাই বাছাই এ অমুক্তিযোদ্ধাও তালিকাভুক্ত হয়। এমন একটি অভিযোগ উঠেছে গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জে। এ উপজেলায় ২৫ অমুক্তিযোদ্ধা কে মুক্তিযোদ্ধা বানানোর প্রতিবাদে স্থানীয় বীরমুক্তিযোদ্ধা ও বীরমুক্তিযোদ্ধার সন্তানগণের অংশ গ্রহনে এক মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার দুপুরে বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ও মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা শাখার যৌথ আয়োজনে পৌর শহরের চতুরঙ্গ মোড়ে ঘন্টাব্যাপী এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।এ মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ডের সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল হোসেন আজাদ, সাবেক ডিপুটি কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হানান, বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলাম পান্না, বীর মুক্তিযোদ্ধা মজিবর রহমান, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড গাইবান্ধা জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক মিয়া আসাদুজ্জামান হিরু, শহীদ পরিবারের সন্তান মোস্তাফিজুর রহমান, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ডের সভাপতি শেখ আলী মোহাম্মদ গোলাম রব্বানী, সাধারণ সম্পাদক সামিউল ইসলাম নোমানসহ অন্যান্যরা।

এ মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, গত ২০২২ সালে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার আরিফ হোসেনের নেতৃত্বে উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাই কমিটি স্বাধীনতার ৫২ বছর পর ২৫ জন অমুক্তিযোদ্ধাকে মুক্তিযোদ্ধা বানানোর জন্য মনগড়া ভাবে রাতে-অন্ধকারে একটি তালিকা জামুকায় প্রেরণ করেছে। যার মধ্যে তৎকালীন পাকিস্তান সরকারের আমলে চাকুরীজীবিও রয়েছে বলে দাবী করেন । এই অমুক্তিযোদ্ধার তালিকা অবিলম্বে বাতিল করার দাবী জানান।

মন্তব্য

আরও দেখুন

নতুন যুগ টিভি