হার দিয়ে আসর শেষ নাসিরের ঢাকার

সর্বমোট পঠিত : 121 বার
জুম ইন জুম আউট পরে পড়ুন প্রিন্ট

খুব বড় আশা ছিল না। দলটাকেও তেমন শক্তিশালী বলা যাচ্ছিল না। তবুও দীর্ঘদিন পর মাঠে ফেরা নাসির হোসেনের নেতৃত্বে কিছুটা হলেও আশা দেখিয়েছিল ঢাকা ডমিনেটরস। তবে সেরার দৌড়ে টিকে থাকার জন্য সেটিও যথেষ্ট ছিল না। নাসিরের দল প্লে-অফের দৌড় থেকে ছিটকে গিয়েছিল আগেই। এবার শেষটাও রাঙাতে ব্যর্থ রাজধানীর দলটি।


খুব বড় আশা ছিল না। দলটাকেও তেমন শক্তিশালী বলা যাচ্ছিল না। তবুও দীর্ঘদিন পর মাঠে ফেরা নাসির হোসেনের নেতৃত্বে কিছুটা হলেও আশা দেখিয়েছিল ঢাকা ডমিনেটরস। তবে সেরার দৌড়ে টিকে থাকার জন্য সেটিও যথেষ্ট ছিল না। নাসিরের দল প্লে-অফের দৌড় থেকে ছিটকে গিয়েছিল আগেই। এবার শেষটাও রাঙাতে ব্যর্থ রাজধানীর দলটি।

চলমান বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) নিজেদের শেষ ম্যাচ হেরে টুর্নামেন্ট শেষ করেছে ঢাকা ডমিনেটরস। স্বল্প পুঁজির লক্ষ্য পেয়েও চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের বিপক্ষে এদিন ১৫ রানের হার নিয়ে মাঠ ছাড়ে ঢাকা। ফলে টুর্নামেন্টে তিন জয়ে পয়েন্ট টেবিলের পঞ্চম স্থানে থেকেই বিপিএল শেষ করেছে নাসির হোসেনের দল।

মঙ্গলবার মিরপুর শেরে-ই বাংলা স্টেডিয়ামে চট্টগ্রামের দেওয়া ১১৯ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই আব্দুল্লাহ মামুনকে হারায় ঢাকা। এরপর ভালো শুরু পেলেও ২১ রানের মাথায় সাজঘরে ফেরেন সৌম্য সরকারও। তিনে নামা আরিফুল হকও টিকতে পারেননি বেশিক্ষণ। ফিরেছেন মোটে ৭ রান করে। বিদেশি ক্রিকেটার অ্যালেক্স ব্লেকও ব্যর্থ হয়েছেন বড় স্কোর গড়তে। তিনি ফিরেছেন ১৩ রানে।

ক্রিজে থিতু হয়েও ইনিংস বড় করতে পারেননি অধিনায়ক নাসির হোসেন। ফিরেছেন ২৪ রান করে। শেষ দিকে শরিফুল ইসলাম এবং আমির হামজাও পাননি রানের দেখা। এরপর এক প্রান্ত আগলে রাখা উইকেটকিপার ব্যাটার জাহিদুজ্জামানও ফিরে যান ১৮ রান করে। শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ওভার শেষ ৯ উইকেট হারিয়ে ঢাকা সংগ্রহ করে ১০৩ রান। চট্টগ্রামের হয়ে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন কার্টিস ক্যাম্পায়ার।

এর আগে প্রথমে ব্যাট করে উসমান খানের ৩০ এবং জিয়াউর রহমানের ৩৪ রানে ভর করে চট্টগ্রাম দল সংগ্রহ করে ১১৮ রান ৮ উইকেট হারিয়ে। ঢাকার হয়ে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নেন আরাফাত সানি।

মন্তব্য

আরও দেখুন

নতুন যুগ টিভি