শেরপুর জেলা বাস কোচ মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সুজিত কুমার ঘোষ বলেন, ময়মনসিংহে বিএনপির সমাবেশকে কেন্দ্র করে শুক্রবার সংঘর্ষ হয়েছে। আজও সেখানে উত্তেজনা বিরাজ করছে। তাই জানমালের নিরাপত্তার স্বার্থে বাস চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। শুধু শেরপুর না পার্শ্ববর্তী জামালপুর, নেত্রকোণা, কিশোরগঞ্জ থেকে কোনো বাস চলাচল করছে না। আশা করি আগামীকাল থেকে ময়মনসিংহ-ঢাকা রুটে যথারীতি বাস চলাচল করবে।
শেরপুর থেকে ট্রলারে করে সমাবেশে আসছেন বিএনপির নেতা-কর্মীরা
![](https://natunjug.com/uploads/news_image/news_8003_1.jpg)
![জুম ইন](https://natunjug.com/uploads/others/ZoomIn-icon.png)
![জুম আউট](https://natunjug.com/uploads/others/ZoomOut-icon.png)
![পরে পড়ুন](https://natunjug.com/uploads/others/Read-later.png)
![প্রিন্ট](https://natunjug.com/uploads/others/Print-icon.png)
আজ শনিবার দুপুর থেকে ময়মনসিংহে বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশ চলছে। সমাবেশকে ঘিরে জানমালের নিরাপত্তার স্বার্থে শেরপুর-ঢাকা রুটে বাস চলাচল বন্ধ আছে। এতে বিএনপির নেতাকর্মীসহ সাধারণ যাত্রীরা দুর্ভোগে পড়েছেন।
এদিকে বিভাগীয় সমাবেশে যোগ দিতে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা ব্রহ্মপুত্র নদ দিয়ে ট্রলারে করে ময়মনসিংহে যাচ্ছেন।
এ বিষয়ে জেলা যুবদলের সভাপতি শফিকুল ইসলাম মাসুদ বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার বিএনপিকে ভয় পায়। এ কারণে শেরপুরে আজ ভোররাত থেকে সরকারের নির্দেশে অঘোষিত হরতাল চলছে। যেন শেরপুরের বিএনপির কোনো নেতাকর্মী ময়মনসিংহে বিভাগীয় সমাবেশে যোগ দিতে না পারে। তবে দলের টানে জেলা বিএনপি, ছাত্রদল ও যুবদলের নেতাকর্মীরা অটোরিকশায় করে ব্রহ্মপুত্র নদের সাতপাকিয়া ঘাটে যাচ্ছেন। সকাল ৯টা থেকে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত অন্তত এই ঘাট থেকে ১০টি ট্রলার ময়মনসিংহের উদ্দেশে ছেড়ে গেছে।
শেরপুর জেলা বাস কোচ মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সুজিত কুমার ঘোষ বলেন, ময়মনসিংহে বিএনপির সমাবেশকে কেন্দ্র করে শুক্রবার সংঘর্ষ হয়েছে। আজও সেখানে উত্তেজনা বিরাজ করছে। তাই জানমালের নিরাপত্তার স্বার্থে বাস চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। শুধু শেরপুর না পার্শ্ববর্তী জামালপুর, নেত্রকোণা, কিশোরগঞ্জ থেকে কোনো বাস চলাচল করছে না। আশা করি আগামীকাল থেকে ময়মনসিংহ-ঢাকা রুটে যথারীতি বাস চলাচল করবে।
মন্তব্য