কাউকে কষ্ট দিলে যে দোয়া করতে হয়

সর্বমোট পঠিত : 185 বার
জুম ইন জুম আউট পরে পড়ুন প্রিন্ট

মানুষকে কষ্ট দেওয়া নিন্দনীয় আচরণ। কোরআনে কারিমে ইরশাদ হয়েছে, ‘যারা বিনা অপরাধে মুমিন পুরুষ ও মুমিন নারীদের কষ্ট দেয়, তারা মিথ্যা অপবাদ ও প্রকাশ্য পাপের বোঝা বহন করে। ’ -সুরা আহজাব : ৫৮


মানুষকে কষ্ট দেওয়া নিন্দনীয় আচরণ। কোরআনে কারিমে ইরশাদ হয়েছে, ‘যারা বিনা অপরাধে মুমিন পুরুষ ও মুমিন নারীদের কষ্ট দেয়, তারা মিথ্যা অপবাদ ও প্রকাশ্য পাপের বোঝা বহন করে। ’ -সুরা আহজাব : ৫৮

আল্লাহতায়ালা আরও বলেন, ‘যে ব্যক্তি ভুল কিংবা গোনাহ করে, অতঃপর কোনো নিরপরাধের ওপর অপবাদ আরোপ করে, সে নিজের মাথায় বহন করে জঘন্য মিথ্যা ও প্রকাশ্য গোনাহ। ’ -সুরা নিসা : ১১২

হাদিসে হজরত রাসুলুল্লাহ (সা.) সুস্পষ্টভাবে এসব আয়াতের বিস্তারিত বিবরণ তুলে ধরছেন।
অন্যদের কষ্ট দেওয়া, নির্যাতন করা, তাদের প্রতি বৈরিতা প্রদর্শন ও তাদের ক্ষতির ক্ষেত্রে রাসুলের পক্ষ থেকে কঠোর হুঁশিয়ারি ও শক্ত নিষেধাজ্ঞার বিবরণ ধারাবাহিকভাবে বর্ণিত হয়েছে। হাদিসে হজরত রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘মুসলমান মুসলমানের ভাই। সে তার প্রতি অবিচার করবে না, তাকে অবজ্ঞা করবে না, তাকে অসহযোগিতা করবে না। ’ –সহিহ মুসলিম

কাউকে কষ্ট দিলে যে দোয়া করতে হয় তা নিম্নে দেওয়া হলো-

আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) এই দোয়া করেছেন। (মুসলিম,  হাদিস : ৬৫১০)

দোয়া : আল্লাহুম্মা ইন্নামা আনা বাশারুন, ফা-আইয়ুমা রজুলিম মিনাল মুসলিমিনা সাবাবতুহু আও লাআনতুহু আও জালাদতুহু ফাজআলহা লাহু জাকাতান ওয়া রহমাহ।

বাংলা অর্থ : ‘হে আল্লাহ! আমি তো একজন মানুষ। সুতরাং আমি কোনো মুসলিমকে গাল-মন্দ করলে কিংবা তাকে অভিশাপ করলে অথবা আঘাত করলে তখন তুমি তার জন্য তা পবিত্রতা ও রহমত অর্জনের উপায় বানিয়ে দিয়ো। ’

মন্তব্য

আরও দেখুন

নতুন যুগ টিভি