টেকনাফের ইউএনও’র ভাষা অগ্রহণযোগ্য-আপত্তিকর : হাইকোর্ট

সর্বমোট পঠিত : 91 বার
জুম ইন জুম আউট পরে পড়ুন প্রিন্ট

রোববার বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে একটি প্রতিবেদককে ইউএনও মোহাম্মদ কায়সার খসরুর অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ নিয়ে প্রকাশিত প্রতিবেদন নজরে আনেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী খুরশীদ আলম খান।


প্রতিবেদককে টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ কায়সার খসরুর অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করার ঘটনায় তার বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে তা জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট।

কক্সবাজারের জেলা প্রশাসকের সঙ্গে কথা বলে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিককে এ তথ্য আদালতকে জানাতে বলা হয়েছে।

রোববার বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে একটি প্রতিবেদককে ইউএনও মোহাম্মদ কায়সার খসরুর অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ নিয়ে প্রকাশিত প্রতিবেদন নজরে আনেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী খুরশীদ আলম খান।

তখন আদালত বলেন, সাংবাদিকরা সমাজের দর্পণ। তারা কোনো ভুল করলে তার জন্য প্রেস কাউন্সিল, আইন আছে। কিন্তু সংবাদ প্রকাশ নিয়ে ইউএনও যে ভাষা ব্যবহার করেছেন তা খুবই অবজেকশনেবল ও দুঃখজনক। তিনি একজন মাস্তানের চেয়েও খারাপ ভাষা ব্যবহার করেছেন।

পরে আদালত সাংবাদিককে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করার ঘটনায় ইউএনও মোহাম্মদ কায়সার খসরুর বিরুদ্ধে বিভাগীয় কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে তা জানাতে রাষ্ট্রপক্ষেকে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট।

প্রসঙ্গত, গত ২১ জুলাই ‘নিচু জায়গায় নির্মাণ করা উপহারের ঘর পানিতে ভাসছে’ শিরোনামে ঢাকা পোস্টে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদনে উল্লেখ ছিল: ‘কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার হ্নীলা হোয়াব্রাং এলাকার সরকারি আশ্রয়ণ প্রকল্পের সবগুলো নতুন ঘর পানিতে ভাসছে। ফলে সেখানে থাকা ২৭টি পরিবার চরম দুর্ভোগে পড়েছেন।

মন্তব্য

আরও দেখুন

নতুন যুগ টিভি