শেরপুরে ‘এএফসি গ্রাসরুটস ফুটবল ডে’ উদযাপিত

সর্বমোট পঠিত : 122 বার
জুম ইন জুম আউট পরে পড়ুন প্রিন্ট

জেলা ফুটবল এসোসিয়েশনের সভাপতি মানিক দত্ত জানান, রাজধানী ঢাকা সহ দেশের ৪টি জেলায় বাফুফের ব্যবস্থাপনায় ‘এএফসি গ্রাসরুটস ফুটবল ডে ২০২২’ আনুষ্ঠানিকভাবে উদযাপন করা হয়। তার মধ্যে শেরপুর জেলা অন্যতম। এ আয়োজানের মধ্য দিয়ে তৃণমুলে ফুটবলের আরো প্রসার ঘটবে এবং শিশু কিশোররা ফুটবলের প্রতি আগ্রহী হবে।

তৃণমুলে ফুটবলের জাগরণ শিশু-কিশোরদের মাঝে ফুটবলকে জনপ্রিয় করতে শেরপুরে ১৫ মে রবিবার উদযাপিত হয়েছে ‘এএফসি গ্রাসরুটস ফুটবল ডে’।

‘লেট্স প্লে’ শ্লোগানে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) ব্যবস্থাপনায় শেরপুর জেলা ফুটবল এসোসিয়েশনের (ডিএফএ শেরপুর) আয়োজনে স্থানীয় শহীদ মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি স্টেডিয়ামে এ উপলক্ষে ক্ষুদে ফুটবলারদের নিয়ে এক আনন্দ উৎসব অনুষ্ঠিত হয়।

এতে শতাধিক জেলা-উপজেলার বিভিন্ন একাডেমী ও ক্লাব-সংস্থার কিশোর ফুটবলার অংশগ্রহণ করেন। তিনঘন্টাব্যাপী এ আনন্দ আয়োজনের উদ্বোধন করেন শেরপুর ডিএফএ সভাপতি মানিক দত্ত। এসময় ক্ষুদে ফুটবলারতের মাঝে বাফুফে প্রেরিত জার্সি বিতরণ করা হয়। পরে স্থানীয় কোচ ও রেফারীদের তত্বাবধানে ক্ষুদে ফুটবলাররা মাঠ প্রদক্ষিণ, ফুটবল শৈলী প্রদর্শন এবং প্রীতি ফুটবল খেলায অংশ নেয়। খেলা শেষেঅংশগ্রহণকারী প্রত্যেক ক্ষুদে ফুটবলারদের মাঝে সনদপত্র বিতরণ করা হয়।

জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার আবু সালেহ মো. নুরুল ইসলাম হিরো প্রধান অতিথি এবং প্রেসক্লাব সভাপতি মো. শরিফুর রহমান বিশেষ অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণকারীদের মাঝে সনদপত্র বিতরণ করেন। এসময় ডিএফএ সভাপতি মানিক দত্ত, সাধারণ সম্পাদক হাকিম বাবুল, সহ-সভাপতি সৈয়দ রবিউল করিম মনি, মো. খোরশেদ আলম, কোষাধ্যক্ষ মো. জিন্নত আলী, ফুটবল কোচ সাধন বসাক, গোলাম শাহরিয়ার রবিন, জেলা ফুটবল রেফারিজ এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুল মান্নান, রেফারি শহীদ মিয়া ছাড়াও ডিএসএ-ডিএফএ কর্মকর্তা, সাংবাদিক, ক্রীড়া শিক্ষক, প্রাক্তন খেলোয়াড়, সংগঠক, কোচ ও সুধীবুন্দ উপস্থিত ছিলেন। পরে অংশগ্রহণকরী সকলকে নাস্তা প্রদান করা হয়।

জেলা ফুটবল এসোসিয়েশনের সভাপতি মানিক দত্ত জানান, রাজধানী ঢাকা সহ দেশের ৪টি জেলায় বাফুফের ব্যবস্থাপনায় ‘এএফসি গ্রাসরুটস ফুটবল ডে ২০২২’ আনুষ্ঠানিকভাবে উদযাপন করা হয়। তার মধ্যে শেরপুর জেলা অন্যতম। এ আয়োজানের মধ্য দিয়ে তৃণমুলে ফুটবলের আরো প্রসার ঘটবে এবং শিশু কিশোররা ফুটবলের প্রতি আগ্রহী হবে।

এ আয়োজনের মধ্য দিয়েইতামধ্যে আমরা অনেক প্রতিভাবান ক্ষুদে ফুটবলারের সন্ধান পেয়েছি। ভবিষ্যতে এসব ক্ষুদে প্রতিভাবে লালন করা গেলে তারা সামনের দিনে দেশের ফুটবলের সম্পদে পরিণত হবে বলে আমরা বিশ্বাস করি। এসব ক্ষুদে ফুটবলারদের আমরা নজরে রাখবো এবং তাদের ফুটবলের সাথে সমম্পৃক্ততা বাড়াতে চেষ্টা করবো।

মন্তব্য

আরও দেখুন

নতুন যুগ টিভি