চৈত্রের বৃষ্টিতে শেরপুরে বোরো ফসলের জন্য আর্শীবাদ

চৈত্রের বৃষ্টিতে শেরপুরে বোরো ফসলের জন্য আর্শীবাদ
সর্বমোট পঠিত : 327 বার
জুম ইন জুম আউট পরে পড়ুন প্রিন্ট

শেরপুর জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মোহিত কুমার দে বলেন, এই সময়ের বৃষ্টি ধান, আম, লিচুসহ সব ধরনের ফসলের জন্য আর্শীবাদ। সকালের বৃষ্টিতে কৃষি ও ফসলের খুবই উপকার হয়েছে। তবে বৃষ্টি আরও একটু বেশি হলেও আরও ভাল হতো।

চৈত্রের এ মাষে এক ঘণ্টার বৃষ্টি বোরো ফসলের জন্য লাভ হয়েছে বলে জানিয়েছেন কৃষকরা। বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টা  থেকে থেমে থেমে ৬টা পর্যন্ত হালকা ও মাঝারি ধরনের বৃষ্টি হয়েছে শেরপুরে।

কৃষক ও স্থানীয়রা জানান, বিকেলে হঠাৎ করেই আকাশ মেঘাচ্ছন্ন হয়ে অন্ধকারে সবকিছু ঢেকে যায়। তারপর শুরু হয় বৃষ্টি। যারা বিভিন্ন কাজে ঘরের বাইরে বের হয়েছিলেন তারাও এ বৃষ্টিকে উপভোগ করেন।

তবে বৃষ্টিতে শীতল হয়েছে পরিবেশ। চৈত্রের মাঝামাঝিতে এই বৃষ্টি কৃষকসহ সকলের মনে একটু হলেও স্বস্তি এনে দিয়েছিলো। বৃষ্টির ছোঁয়ায় ধান, আম, লিচুসহ বিভিন্ন ফল ও ফুলের বাগানে ফিরে এসেছে সজীবতা।

চরশেরপুরের কৃষক মালেক বলেন, “এই বৃষ্টি হওনে ধান গাছে পোকামাকড় কমবো। আম ও লিচু গাছে ওহন গুটি অইছে, বৃষ্টিতে ওইগুলারও উপকার অইছে।” “বৃষ্টির পানিডা ধান গাছের বুক বাইয়া পড়ছে। ক্ষেতে অহন থোর ধান। কতক ক্ষেতে ধান কিছু কিছু বাইর অইছে। আবার কতক ক্ষেতে ধান বাইর অয়ার পথে আছে। অহন বৃষ্টি হওনে ধানগুলার লাভ হইছে।

উত্তর গৌরীপুর মহল্লার কৃষক আফিল উদ্দিন বলেন, “এই বৃষ্টি ধানসহ অন্যান্য ফসলের জন্য খুবই ভাল হয়েছে।”

শেরপুর জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মোহিত কুমার দে বলেন, এই সময়ের বৃষ্টি ধান, আম, লিচুসহ সব ধরনের ফসলের জন্য আর্শীবাদ। সকালের বৃষ্টিতে কৃষি ও ফসলের খুবই উপকার হয়েছে। তবে বৃষ্টি আরও একটু বেশি হলেও আরও ভাল হতো।

মন্তব্য

আরও দেখুন

নতুন যুগ টিভি