অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মিন্টু চৌধুরী, ইউএনও বর্ণালী পাল, এডিসির মা শান্তি চৌধুরী ও দুই বছর বয়সী মেয়ে অপরাজিতা গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে হবিগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেলা সদর হাসপাতালে নমুনা দিয়েছিলেন। র্যাপিড টেস্টের মাধ্যমে শিশু অপরাজিতা ছাড়া বাকি তিনজনের পরীক্ষায় করোনা পজিটিভ আসে। বর্তমানে তারা বাসভবনে আইসোলেশনে রয়েছেন। নবীগঞ্জে আক্রান্তরা হলেন- থানার উপ পরিদর্শক (এসআই) সমীরণ দাশ ও রাজিবুর রহমান এবং ট্রাফিক সার্জেন্ট জন্টু বৈদ্য। তারা বিভিন্ন উপসর্গে ভুগছিলেন।
এডিসি-ইউএনও দম্পতির করোনা শনাক্ত
হবিগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মিন্টু চৌধুরী ও তার স্ত্রী সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বর্ণালী পাল করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। তারা সহ জেলায় একদিনে করোনা শনাক্ত হয়েছেন আরও ১৪ জন।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকের মা শান্তি চৌধুরী ও তিন পুলিশ সদস্যসহ নতুন আক্রান্তরা হবিগঞ্জ সদর ও নবীগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দা।
হবিগঞ্জের ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. মুখলিছুর রহমান উজ্জ্বল মঙ্গলবার রাতে এ তথ্য জানিয়েছেন।
আক্রান্ত ১৪ জনের মধ্যে সদর উপজেলার ১১ জন ও বাকি তিন জন নবীগঞ্জ থানা পুলিশের সদস্য। এদিন ৬৪ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। সে হিসেবে আক্রান্ত শনাক্তের হার ২২ শতাংশ।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মিন্টু চৌধুরী, ইউএনও বর্ণালী পাল, এডিসির মা শান্তি চৌধুরী ও দুই বছর বয়সী মেয়ে অপরাজিতা গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে হবিগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেলা সদর হাসপাতালে নমুনা দিয়েছিলেন।
র্যাপিড টেস্টের মাধ্যমে শিশু অপরাজিতা ছাড়া বাকি তিনজনের পরীক্ষায় করোনা পজিটিভ আসে। বর্তমানে তারা বাসভবনে আইসোলেশনে রয়েছেন। নবীগঞ্জে আক্রান্তরা হলেন- থানার উপ পরিদর্শক (এসআই) সমীরণ দাশ ও রাজিবুর রহমান এবং ট্রাফিক সার্জেন্ট জন্টু বৈদ্য। তারা বিভিন্ন উপসর্গে ভুগছিলেন।
মন্তব্য