১৪ মরদেহ শনাক্ত, বাকি ২৩ জনকে গণকবর

২৩ জনকে গণকবর
সর্বমোট পঠিত : 311 বার
জুম ইন জুম আউট পরে পড়ুন প্রিন্ট

জানা যায়, শুক্রবার রাতে ৩৭ মরদেহ পাঠানো হয় বরগুনার উদ্দেশে। এরমধ্যে বরিশালেই চারটি মরদেহ শনাক্ত করে পরিবার। পরে ৩৩টি মরদেহ আসে বরগুনায়। সেখান থেকে আরও ১০ মরদেহ শনাক্ত করে নেয় পরিবার। বাকি থাকে ২৩টি, যেগুলো শনিবার দুপুরে জেলা প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে দাফন করা হয়।

ঝালকাঠীর সুগন্ধা নদীতে এমভি অভিযান-১০ লঞ্চে অগ্নিকাণ্ডে দগ্ধ হয়ে মৃতদের মধ্যে যে ৩৭ জনের মরদেহ বরগুনায় পাঠানো হয়, তাদের মধ্যে ১৪ জনকে শনাক্ত করেছে পরিবার। বাকি মরদেহগুলো গণকবর দেওয়া হয়েছে।

২১ কবরে ২৩ জনের মরদেহ দাফন করা হয়েছে বলে জানিয়েছে বরগুনা জেলা প্রশাসন। জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমান নিজে উপস্থিত থেকে গণকবর দেওয়ার কার্যক্রম সম্পন্ন করেন।

জানা যায়, শুক্রবার রাতে ৩৭ মরদেহ পাঠানো হয় বরগুনার উদ্দেশে। এরমধ্যে বরিশালেই চারটি মরদেহ শনাক্ত করে পরিবার। পরে ৩৩টি মরদেহ আসে বরগুনায়। সেখান থেকে আরও ১০ মরদেহ শনাক্ত করে নেয় পরিবার। বাকি থাকে ২৩টি, যেগুলো শনিবার দুপুরে জেলা প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে দাফন করা হয়।

মরদেহগুলো বেশিরভাগ পুড়ে বিকৃত হয়ে যাওয়ায় চিনতে পারেননি স্বজনরা। তাদের পরিচয় শনাক্তে ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করে রাখা হয়েছে।

বরগুনার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) জালাল উদ্দীনের তত্ত্বাবধানে শুক্রবার রাত সোয়া ১১টার দিকে ৩৩টি মরদেহ বরগুনা সদর হাসপাতালে আনা হয়।

বৃহস্পতিবার রাত ২টার দিকে ঝালকাঠীর পোনাবালীয়া ইউনিয়নের দেউরী এলাকায় ঢাকা থেকে বরগুনাগামী এমভি অভিযান-১০ নামের লঞ্চে আগুন লাগে। লঞ্চটি প্রায় ৮০০ যাত্রী নিয়ে বরগুনা যাচ্ছিল।

আগুন লাগার পর যাত্রীরা নেভানোর চেষ্টা করেন। অনেকে ছাদে চলে যান। কেউ কেউ নদীতে লাফ দেন। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৩৯ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এছাড়া দগ্ধ আছেন শতাধিক। নিখোঁজ কতজন এখনও জানেন না কেউ।

মন্তব্য

আরও দেখুন

নতুন যুগ টিভি