একইসঙ্গে দুর্বল ড্রেনেজ ব্যবস্থার কারণেও সংকট তৈরি হয়েছে। সেসব অপসারণে বেগ পেতে হচ্ছে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের। তবে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে অপসারণ সম্ভব বলে দাবি সংস্থাটির।
একইসঙ্গে দুর্বল ড্রেনেজ ব্যবস্থার কারণেও সংকট তৈরি হয়েছে
যত্রতত্র বর্জ্য ফেলায় পরিবেশ দূষণ
কোরবানির বর্জ্য যত্রতত্র ফেলায় দূষিত হচ্ছে পরিবেশ। নির্ধারিত স্থানে নানান জটিলতা থাকায় বাসাবাড়ি-রাস্তার সামনে পশু কোরবানি দিতে মানুষ বাধ্য হচ্ছে বলে, বর্জ্য ব্যবস্থাপনাও হয়ে গেছে জটিল।
একইসঙ্গে দুর্বল ড্রেনেজ ব্যবস্থার কারণেও সংকট তৈরি হয়েছে। সেসব অপসারণে বেগ পেতে হচ্ছে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের। তবে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে অপসারণ সম্ভব বলে দাবি সংস্থাটির।
ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে কোরবানির বর্জ্য অপসারণের কাজ ব্যাপকভাবে শুরু হয় মূলত দুপুর থেকে। কিন্তু ততোক্ষণে এলাকাগুলোর দফারফা হয়ে যায়।
এলাকাভিত্তিক নির্ধারিত স্থানে একাধিক জটিলতা থাকায় যার যেখানে সুবিধা, সেখানেই পশু কোরবানি দিচ্ছেন। সাথে হয়েছে বৃষ্টি। সব মিলে পরিবেশের বারোটা বাজছে।
সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও কারও কারও চেষ্টা থাকে বর্জ্য অপসারণে নিজের দায়িত্বটুকু ঠিকঠাক পালনের। তবে পেরে ওঠেন না। আর কারও কারও এসব নিয়ে কোন মাথাব্যথা নেই। সব দায়িত্ব যেন সিটি করপোরেশনের।
মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস বলেন, বিশাল জনবল আজ থেকে মাঠে থাকবে। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বর্জ্য অপসারণ সম্ভব। তবে এক্ষেত্রে সবাইকে সহযোগিতা করতে হবে। বর্জ্য একটা ব্যাগে ভরে
প্রতিবারের মতো ঢাকার দুই সিটিতে ওয়ার্ডভিত্তিক কোরবানির বর্জ্য অপসারণের কাজ চলমান। এসব দেখভালে মাঠে রয়েছে পরিদর্শকও, রয়েছে নিয়ন্ত্রণ কক্ষ।
মন্তব্য