নিহতের স্বজনেরা জানান, আজিজুল ইসলাম তার স্ত্রী ও একমাত্র মেয়েকে নিয়ে ঢাকায় মোহম্মদপুরে শাহজাহান রোডের একটি বাসাতে বসবার করতেন। গতকাল সোমবার সকাল ৭টার দিকে আজিজুল ইসলাম তার স্ত্রী ও মেয়েকে বাসায় রেখে তার কর্মস্থল উত্তরার সানবিমস স্কুলে চলে যান। এরপর বেলা ১১ টার দিকে তিনি বাসায় ফিরে স্ত্রী ও মেয়ের রক্তাক্ত মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ দুটি উদ্ধার শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে ময়না তদন্তের জন্য প্রেরণ করে এবং ঘটনাস্থল থেকে দুটি ধারালো চাকু ও কিছু আলামত উদ্ধার করে। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ দুটি নাটোরে নিয়ে আসা হয়।
মোহাম্মদপুরে নিহত মা-মেয়ের মরদেহ নাটোরে, বাড়িতে স্বজনদের আহাজারি
ঢাকার মোহাম্মদপুরে হত্যাকাণ্ডের শিকার মা মালাইলা আফরোজ ও তাঁর মেয়ে নাফিজা বিনতে আজিজের মরদেহ নাটোরে নিজ বাড়িতে পৌঁছেছে। আজ মঙ্গলবার সকালে শহরের হাফরাস্তা বড়গাছা এলাকায় মরদেহবাহী ফ্রিজিং গাড়ি পৌঁছায়।
এ সময় তাদের এক নজর দেখার জন্য স্বজন ও এলাকাবাসী বাড়িতে ভিড় জমান। এ সময় কান্নায় ভাঙে পড়েন তারা। নিহত মা ও মেয়ে নাটোর শহরের হাফরাস্তা বড়গাছা এলাকার এম জেড আজিজুল ইসলামের স্ত্রী ও মেয়ে ছিলেন।
মঙ্গলবার বাদ জোহর শহরের এন এস সরকারি কলেজ মাঠে জানাজার নামাজ শেষে গাড়ীখানা গোরস্তানে মা-মেয়েকে দাফন করা হবে বলে জানায় পরিবার।
নিহতের স্বজনেরা জানান, আজিজুল ইসলাম তার স্ত্রী ও একমাত্র মেয়েকে নিয়ে ঢাকায় মোহম্মদপুরে শাহজাহান রোডের একটি বাসাতে বসবার করতেন। গতকাল সোমবার সকাল ৭টার দিকে আজিজুল ইসলাম তার স্ত্রী ও মেয়েকে বাসায় রেখে তার কর্মস্থল উত্তরার সানবিমস স্কুলে চলে যান। এরপর বেলা ১১ টার দিকে তিনি বাসায় ফিরে স্ত্রী ও মেয়ের রক্তাক্ত মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ দুটি উদ্ধার শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে ময়না তদন্তের জন্য প্রেরণ করে এবং ঘটনাস্থল থেকে দুটি ধারালো চাকু ও কিছু আলামত উদ্ধার করে। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ দুটি নাটোরে নিয়ে আসা হয়।
মন্তব্য