কোস্টগার্ড মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক বলেন, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে জানা যায়, সুন্দরবনের কুখ্যাত বনদস্যু করিম শরীফ বাহিনীকে অস্ত্র এবং গোলাবারুদ সরবরাহের উদ্দেশ্যে ডাকাত দলের একজন সহযোগী হারবাড়িয়া সংলগ্ন নন্দবালা খাল এলাকা দিয়ে সুন্দরবনে গমন করবে। প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে ৩০ অক্টোবর বৃহস্পতিবার সকাল ৬ টায় কোস্টগার্ড বেইস মোংলা এর একটি আভিযানিক দল ওই এলাকায় একটি বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে।
সুন্দরবনে অস্ত্র ও গুলিসহ করিম শরীফ বাহিনীর সহযোগি আটক
 
                                        
                                        
                                
                             
                                    
                                    
                                         
                                    
                                    
                                         
                                    
                                    
                                         
                                    
                                
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সুন্দরবনের হারবাড়িয়ার নন্দবালা এলাকা থেকেে অস্ত্র ও গোলাবারুদসহ কুখ্যাত বনদস্যু করিম শরীফ বাহিনীর এক অস্ত্র সরবরাহকারীকে আটক করেছে কোস্টগার্ড পশ্চিম জোন। ৩০ অক্টোবর বৃহস্পতিবার দুপরে কোস্টগার্ড মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে জানা যায়, সুন্দরবনের কুখ্যাত বনদস্যু করিম শরীফ বাহিনীকে অস্ত্র এবং গোলাবারুদ সরবরাহের উদ্দেশ্যে ডাকাত দলের একজন সহযোগী হারবাড়িয়া সংলগ্ন নন্দবালা খাল এলাকা দিয়ে সুন্দরবনে গমন করবে। প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে ৩০ অক্টোবর বৃহস্পতিবার সকাল ৬ টায় কোস্টগার্ড বেইস মোংলা এর একটি আভিযানিক দল ওই এলাকায় একটি বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে।
অভিযান চলাকালীন কোস্ট গার্ডের উপস্থিতি টের পেয়ে ওই ব্যক্তি পালানোর চেষ্টা করে। পরবর্তীতে আভিযানিক দল ধাওয়া করে ১ টি একনলা বন্দুক ও ৩ রাউন্ড তাজা কার্তুজসহ তাকে আটক করে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, আটককৃত ডাকাত সহযোগী আব্দুর রহিম (৩২) বাগেরহাট জেলার শরণখোলার বাসিন্দা। সে দীর্ঘদিন যাবৎ করিম শরীফ বাহিনীকে অস্ত্র ও গোলাবারুদ সরবরাহের মাধ্যমে সহযোগিতা করে আসছিলো। জব্দকৃত অস্ত্র ও গোলাবারুদ এবং আটককৃত ব্যক্তির পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, সুন্দরবনকে দস্যুমুক্ত রাখতে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড ভবিষ্যতেও এধরনের অভিযান অব্যাহত রাখবে।
 
                         
                     
                                                                                         
                     
                     
                    
মন্তব্য