পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও কনকদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান শাহিন হাওলাদার (৬০) প্রেম সংক্রান্ত বিষয়ে একটি সালিশ করতে গিয়ে কিশোরীকে বিয়ে করে ব্যাপক সমালোচিত হয়েছেন। তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।
সেই ইউপি চেয়ারম্যান দুদকের মামলায় কারাগারে
দুদকের মামলায় রোববার (২২ আগস্ট) পটুয়াখালীর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালতে আত্মসমর্পন করে জামিনের আবেদন করেন ইউপি চেয়ারম্যান শাহিন হাওলাদারসহ ছয় আসামি। জামিন না মঞ্জুর করে ছয় আসামিকেই কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন জ্যেষ্ঠ জেলা ও দায়রা জজ রোখসানা পারভীন।
অন্য আসামিরা হলেন- কনকদিয়া ইউনিয়নের সচিব মো. মজিবুর রহমান, সাবেক উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. সাইদুর রহমান, কনকদিয়া ইউপির ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক সদস্য মো. নিজাম উদ্দিন হাওলাদার, ৪ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক মেম্বার মো. আশরাফুল আলম ওরফে কামাল ও মেজবাহ উদ্দিন তালুকদার।
পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও কনকদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান শাহিন হাওলাদার (৬০) প্রেম সংক্রান্ত বিষয়ে একটি সালিশ করতে গিয়ে কিশোরীকে বিয়ে করে ব্যাপক সমালোচিত হয়েছেন। তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।
ইউপি চেয়ারম্যান শাহিন হাওলাদারের বিরুদ্ধে ২০১৬ সালের অক্টোবরে হতদরিদ্রদের মাঝে ১০ টাকা কেজি চাল বিক্রির কার্যক্রমে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এরপর তদন্তে নামে দুদক। দুদক অভিযোগের সত্যতা পেয়ে শাহিন হাওলাদারকে প্রধান আসামি করে ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আরও ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা করে।
মন্তব্য