এ প্রসঙ্গে মুঠোফোনে ইসলামী ব্যাংকের দুপচাঁচিয়া শাখার ব্যবস্থাপক কাজী মিজানুর রহমান জানান, ২০১৯ সালে নুরুল ইসলাম সোহাগ তাদের ব্যাংক থেকে আদমদিঘী চাঁপাপুরে এজেন্ট আউটলেট নেয়। ইসলামী ব্যাংকের সুনামের কারণে অল্প দিনের ব্যবধানেই প্রায় সাড়ে তিন হাজার গ্রাহক পান নুরুল ইসলাম সোহাগ। বিভিন্ন গ্রাহকের থেকে মোটা অংকের ডিপোজিট গ্রহণ করেছিল সোহাগ ও তার ভাতিজা সুজন। একটা সময় যখন গ্রাহকের টাকা নিয়ে তারা নয় ছয় শুরু করে বিষয়টি তাদের নজরে এলে তারা আইনগত ব্যবস্থা নেন। তাদের প্রত্যাশা চাচা ভাতিজা চক্রের মাধ্যমে আত্মসাৎকৃত অর্থ আবারও ফেরত পাবে সাধারণ গ্রাহকরা।
বগুড়ায় এজেন্ট ব্যাংক নিয়ে গ্রাহকের দেড় কোটি টাকা আত্মসাৎ: মূল পরিকল্পনাকারী গ্রেপ্তার
বগুড়া আদমদিঘী চাঁপাপুরের ইসলামী ব্যাংকের এজেন্ট শাখা নিয়ে কৌশলে চাচা ভাতিজার দেড় কোটি টাকা আত্মসাৎ এর ঘটনার অন্যতম মূল পরিকল্পনাকারী ভাতিজা সুজন রহমানকে ঢাকা ধামরাই এলাকায় অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করেছে র্যাব।
মঙ্গলবার দুপুরে র্যাব ১২ বগুড়া ক্যাম্পে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে র্যাবের কোম্পানি কমান্ডার মীর মনির হোসেন গ্রেপ্তারের তথ্য নিশ্চিত করে জানান, গ্রেপ্তার সুজনের চাচা নুরুল ইসলাম সোহাগের নামে লাইসেন্সকৃত ইসলামী ব্যাংকের চাঁপাপুর এজেন্ট শাখা থেকে চাচা-ভাতিজা মিলে কৌশলে সাধারণ গ্রাহকের প্রায় দেড় কোটি টাকা আত্মসাৎ করে বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ করেন তারা। হঠাৎ আর্থিক সংকটে পড়লে গ্রাহকরা টাকা জমা দিতে আসলে তাদের টাকা একাউন্টে জমা না দিয়ে নিজেদের কাছে রাখাসহ গ্রাহকের একাধিকবার ফিঙ্গারপ্রিন্ট নিয়ে অধিক টাকা উত্তোলনের মাধ্যমে পর্যায়ক্রমে এই টাকা আত্মসাৎ করেছে তারা।
র্যাব কর্মকর্তা মীর মনির হোসেন আরো জানান, ঘটনার মোড় অন্যদিকে নিতে প্রথমে চাচা নুরুল ইসলাম সোহাগ গ্রেপ্তার সুজনের নামেই আদমদিঘী থানায় মামলা দায়ের করেন। পরে এ ঘটনায় চাচা সোহাগের প্রতারণা ও জড়িত থাকার বিষয়টি সামনে এলে ইসলামী ব্যাংক পিএলসি দুপচাঁচিয়া শাখার ব্যবস্থাপক কাজী মিজানুর রহমান বাদী হয়ে চাচা সোহাগ ও ভাতিজা সুজনসহ মোট পাঁচ জনের নামে পৃথক আরেকটি মামলা দায়ের করেন। সেই মামলাতেই টাকা আত্মসাৎ এর অন্যতম মূল পরিকল্পনাকারী ভাতিজা সুজনকে গ্রেফতার করে র্যাব। মঙ্গলবার দুপুরেই গ্রেফতার সুজনকে আদমদিঘী থানায় হস্তান্তর করা হয়।
এ প্রসঙ্গে মুঠোফোনে ইসলামী ব্যাংকের দুপচাঁচিয়া শাখার ব্যবস্থাপক কাজী মিজানুর রহমান জানান, ২০১৯ সালে নুরুল ইসলাম সোহাগ তাদের ব্যাংক থেকে আদমদিঘী চাঁপাপুরে এজেন্ট আউটলেট নেয়। ইসলামী ব্যাংকের সুনামের কারণে অল্প দিনের ব্যবধানেই প্রায় সাড়ে তিন হাজার গ্রাহক পান নুরুল ইসলাম সোহাগ। বিভিন্ন গ্রাহকের থেকে মোটা অংকের ডিপোজিট গ্রহণ করেছিল সোহাগ ও তার ভাতিজা সুজন। একটা সময় যখন গ্রাহকের টাকা নিয়ে তারা নয় ছয় শুরু করে বিষয়টি তাদের নজরে এলে তারা আইনগত ব্যবস্থা নেন। তাদের প্রত্যাশা চাচা ভাতিজা চক্রের মাধ্যমে আত্মসাৎকৃত অর্থ আবারও ফেরত পাবে সাধারণ গ্রাহকরা।
মন্তব্য