গোপালগঞ্জের কবি বিনয় মজুমদার স্মৃতি সংসদের সভাপতি রবীন্দ্রনাথ অধিকারীর সভাপতিত্বে পদক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সরকারি বঙ্গবন্ধু কলেজের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক মো. হাবিবুর রহমান, প্রধান বক্তা হিসেবে বিনয় মজুমদারের জীবন ও সাহিত্য কর্ম নিয়ে বিশদ আলোচনা করেন বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ^বিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও মানবিক অনুষদের ডিন হাবিবুর রহমান, জয়গোপাল বিশ্বাস, সাংবাদিক মোজাম্মেল হক মুন্না, মনোজ সাহা, প্রসূন মন্ডল, কবি শরিফুল ইসলাম খান ও উপন্যাসিক শ্যামল সেনসহ অন্যরা।
দুই লেখক কবি বিনয় মজুমদার সাহিত্য পদক পেলেন
কথা সাহিত্য ও কবিতায় বিশেষ অবদানের জন্য ‘কবি বিনয় মজুমদার সাহিত্য পদক-২০২৩’ দুই লেখককে প্রদান করা হয়েছে। সোমবার (৯ অক্টোবর) সন্ধ্যায় গোপালগঞ্জ শহরের বিল্ড ফর ন্যাশনের অতিথিশালায় এক মনোজ্ঞ সাহিত্য অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ‘চন্দ্রবিন্দুর বসতি’ কবিতার বইয়ের জন্য কবি মিন্টু রায় ও বাংলা ছোটগল্পে বিশেষ অবদানের জন্য কথা সাহিত্যে রিপনচন্দ্র মল্লিকে এই পদক দেওয়া হয়।
গোপালগঞ্জের কবি বিনয় মজুমদার স্মৃতি সংসদের সভাপতি রবীন্দ্রনাথ অধিকারীর সভাপতিত্বে পদক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সরকারি বঙ্গবন্ধু কলেজের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক মো. হাবিবুর রহমান, প্রধান বক্তা হিসেবে বিনয় মজুমদারের জীবন ও সাহিত্য কর্ম নিয়ে বিশদ আলোচনা করেন বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ^বিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও মানবিক অনুষদের ডিন হাবিবুর রহমান, জয়গোপাল বিশ্বাস, সাংবাদিক মোজাম্মেল হক মুন্না, মনোজ সাহা, প্রসূন মন্ডল, কবি শরিফুল ইসলাম খান ও উপন্যাসিক শ্যামল সেনসহ অন্যরা।
পদক গ্রহণ শেষে গল্পকার রিপনচন্দ্র মল্লিক বলেন,‘ আমার কাঠপরানের দ্রোহ গল্পগ্রন্থ এবং অন্যান্য গল্প রচনার জন্য আমাকে এই পদক প্রদান করায় কর্তৃপক্ষকে বিশেষ ভাবে কৃতজ্ঞতা জানচ্ছি। বিনয় মজুমদার বাংলা সাহিত্যের একজন গুরুত্বপূর্ণ কবি। বাংলাদেশে তার নামে এই পদক প্রদান একটি উজ্¦ল উদাহরণ। প্রথম বারেই আমি এই পদক প্রাপ্তিতে অনেক আনন্দিত। বিশেষ করে গোপালগঞ্জ থেকে এই পুরস্কারটি গ্রহণ আমার জীবনে একটি চমক হয়েই থাকবে। সবাই আমার জন্য আর্শীবাদ করবেন, আমি যেন সুস্থ জীবন যাপন করে শিল্প সাহিত্য চর্চায় নিবেদিত থাকতে পারি।’
এই বিষয়ে অনুভূতি প্রকাশ করতে গিয়ে কবি মিন্টু রায় বলেন, ‘আমি কখনো কল্পনাও করতে পারিনি আমাকে বিনয় মজুমদার সাহিত্য পদক প্রদান করা হবে। বিনয় মজুমদারের পৈত্রিক বাড়ি গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে। আমি নিজেও মুকসুদপুরের সন্তান। সেই হিসেবে আমি এই পুরস্কারকে আমার জীবনের সাহিত্য চর্চায় একটি অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করবে, যাতে আগামীতে আমি সাহিত্য সাধনায় আরো নিমগ্ন থাকতে পারি।’
পদক প্রদান অনুষ্ঠানে কবি বিনয় মজুমদার স্মৃতি সংসদের সভাপতি রবীন্দ্রনাথ অধিকারী বলেন,‘আমাদের এই সংগঠনটি ২০০৫ সালে আমরা প্রথম কমিটি গঠন করে বিনয় মজুমদারের স্মৃতি ধরে রাখতে প্রতি বছরই বিভিন্ন অনুষ্ঠান করে থাকি। আমরা বিনয় মজুমদারের স্মৃতি ধরে রাখতে নিয়মিত ভাবে প্রতি বছর কবিতায় একজন কবি ও কথা সাহিত্যে একজন সাহিত্যিককে এই পদক প্রদান করা হবে।
মন্তব্য